সেচ প্রয়োগ
- Published Date
- Written by Super Admin
- Hits: 8375
আমগাছের শিকড় সাধারণত চতুর্দিকে প্রসারিত হয়ে থাকে এবং ভূগর্ভস্থ পানির স্তর পর্যন্ত এর বিস্তৃত হয়ে থাকে। একারণে আমগাছ মাটি থেকে সহজেই তার প্রয়োজনীয় খাদ্য গ্রহণ করতে পারে।
আমগাছের শিকড় সাধারণত চতুর্দিকে প্রসারিত হয়ে থাকে এবং ভূগর্ভস্থ পানির স্তর পর্যন্ত এর বিস্তৃত হয়ে থাকে। একারণে আমগাছ মাটি থেকে সহজেই তার প্রয়োজনীয় খাদ্য গ্রহণ করতে পারে।
বাংলাদেশের যে ভূমিরূপ তাতে বেশিরভাগ অঞ্চলেই এই গাছটির পক্ষে বেঁচে থাকা সম্ভবপর হয়। সাধারণভাবে দেখা যায় বাংলাদেশে মাটির উপরের স্তরেই গাছের প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান বেশি থাকে। উপরের স্তরের মাটির সাথে সার মিশিয়ে দেয়া হয়, যেকারণে উপরের স্তরের ২ থেকে ৩ মিটারকে জমির পানি সংরক্ষণ স্তর হিসাবে ব্যবহার করা হয। একারণেই শুস্ক মৌসুমে আমবাগানে পানি সেচের প্রয়োজন পড়ে। আমবাগানে যখন পূর্ণবয়স্ক গাছের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং ফলবান গাছ বেড়ে যায়, তখন কোনো অবস্থাতেই জমিকে (বাগান) শুস্ক অবস্থায় রাখা যাবে না। তাৎক্ষণিকভাবে পানি সেচের ব্যবস্থা করতে হবে। মাটি ও আবহাওয়ার তারতম্য অনুসারে আমের বাগানে সেচের ব্যবস্থা করা উচিত। গাছের মুকুল ধরার অনুকুলে পরিবেশ হচ্ছে বর্ষাকাল শেষ হবার পর তিন মাস থেকে চার মাস অর্থাৎ গাছে মুকুল আসার পূর্ব পর্যন্ত শুস্ক আবহাওয়া বিরাজ করা। গাছে মুকুল আসার পূর্বে পানি সেচ কিম্বা বৃষ্টিপাত হলে সেটি হবে মারাত্মক ক্ষতির কারণ। এমনও গাছে মুকুল না আসার পূর্বে পানি সেচ দেযার কারণে কিম্বা বৃষ্টিপাতের কারণে গাছে মুকুল না এসে পাতায় পরিণত হয়েছে। পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে, আমের গুটি মটর দানার আকার ধারণ করলে ১৫-২০ দিন পর পর ২ থেকে ৩ বার সেচ দিতে পারলে গুটি ঝরা অনেকটা বন্ধ হবে এবং ফলন আশানুরূপভাবে বেড়ে যাবে। যদি আমবাগানের গাছগুলো মোটামুটি পরিণত গাছে রূপান্তরিত হয়, সে ক্ষেত্রে পুরা বাগানে ঢালাওভাবে সেচ প্রদান করলে খরচ কম হবে। কারণ আমগাছ পূর্ণতা প্রাপ্ত হলে এর শিকড়গুলো চারিদিকে ছড়িযে যায়। এক্ষেত্রে গোটা বাগানেই গাছের শিকড় আলাদাভাবে গর্ত করার পখরচ ও শ্রমের প্রয়োজন হবে না, প্রতিটি গাছ ভালভাবে রস গ্রহণ করতে পারবে।
Comments
- No comments found
ফজলি আপডেট
- অনলাইন আম সেলারদের তালিকাঃ
- আমের জন্য ই-কমার্স ব্যবসা: কিভাবে করবেন বিস্তারিত জনুন
- আমের ই-কমার্স ব্যবসা কি ভাবে শুরু করা যায়? | আমের ই-কমার্স ব্যবসা শুরুর গাইডলাইন
- চালু হতে যাচ্ছে ই-আম সেলারদের প্লাটফরম
- ই-ক্যাব ফেক ক্রেতার একটা লিস্ট তৈরি করতে পারে
- Bangladesh Rapid eTrade Readiness Assessment
- একটি সফল ই কমার্স ওয়েবসাইট এর হোমপেজ
- একটি প্রতারণার এবং অন্যদের প্রতি সাবধানতা
- খুব শীঘ্রই ৬৪ জেলায় হবে ই-কমার্স ওয়্যার হাউস
- আমার পেজ এর পিক অন্য পেজে ব্যবহার করছে
- কিভাবে ফেসবুক পেজ বিজনেসের জন্য ব্যাবহার করবেন
- ই-ব্যবসার পাইকার জিলিঙ্গো আসছে সর্বোচ্চ বিনিয়োগ নিয়ে
- মার্কেটিং নয় যেন টাকা ছাপানোর লাইসেন্স হাতে পাওয়া
- ফেসবুকে এড দিলে লাইক কমেন্ট আসে কিন্তু সেল আসে না। কি করবেন?
- আমি আধা পাকা কলা দেয়ার কথা উল্লেখ করে দিলেও তারা পাকা গলা কলা নিয়ে আসে
- স্যামসাং অফিসিয়াল কেউ কি আছেন, কিছু কি করবেন?
- ৩১ মার্চ পর্যন্ত ৪৮১০০ টাকা ছিল সেটি এখন ৬% মূল্যছাড়ে ৫৩০০০ টাকা
- ড্রপশিপিং কোম্পানীগুলোর জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ভেন্ডর ম্যানেজমেন্ট
- ২০১৯ সালে ফেসবুক মার্কেটিং এর জন্য ৯ টি প্রয়োজনীয় পরিসংখ্যান
- লোকাল বিজনেসের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ার ম্যাজিক

Leave your comments