বোগলা গুটি
বোগলাগুটি জুন মাসের মাঝামাঝি পাকা শুরু হয়। তবে স্বাদে গন্ধে দুটি আমের পার্থক্য করা মুশকিল। বোগলাগুটির মিষ্টতা ২৪%। ত্বক সমান, খোসা পাতলা। পিঠের চেয়ে পেটের অংশ নতুন। ক্ষিরসাপাতের শাসের রং হলুদাভ কিন্তু বোগলাগুটি শাসের রং কমলা। শাস মোলায়েম এবং অত্যন্ত রসাল।
Rating: Not Rated Yet
Price: Variant price modifier:
Base price with tax: 110.00 টাকা
Price with discount:
Salesprice with discount:
Sales price: 100.00 টাকা
Sales price without tax: 110.00 টাকা
Discount: 10.00 টাকা
Tax amount:
Description
বোগলাগুটী মধ্য মৌসুমি আম প্রায় ক্ষিরসাপাত আমের মতো দেখতে। বোগলাগুটী একেবারে গোলাকার গড়নের। ক্ষিরসাপাত সামান্য লম্বাটে ধরনের। পার্থক্য হচ্ছে ক্ষিরসাপাতের চেয়ে এই আমটি পোক্ত অবস্থায় কালচে সবুজ। ক্ষিরসাপাত স্বাভাবিক সবুজ। ক্ষিরসাপাতের আটিতে আশ নেই। বোগলাগুটির আটিতে সামান্য আশ রয়েছে। ক্ষিরাপাত মে মাসের শেষে পাকতে শুরু করে। বোগলাগুটি জুন মাসের মাঝামাঝি পাকা শুরু হয়। তবে স্বাদে গন্ধে দুটি আমের পার্থক্য করা মুশকিল। বোগলাগুটির মিষ্টতা ২৪%। ত্বক সমান, খোসা পাতলা। পিঠের চেয়ে পেটের অংশ নতুন। ক্ষিরসাপাতের শাসের রং হলুদাভ কিন্তু বোগলাগুটি শাসের রং কমলা। শাস মোলায়েম এবং অত্যন্ত রসাল। গাছের আকার বড়। বোগলাগুটী প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে ফল দেয়। ক্ষিরসাপাত প্রতি ফল নাও দিতে পারে। তবে ক্ষিরসাপাত আমের গাছ আরও বড় এবং ছড়ানো হয়ে থাকে। যেহেতু আসল ক্ষিরসাপাত আমবাজারে মাত্র ৩০-৩৫ দিন থাকে সে কারণে বোগলাগুটির কদর বেড়েছে। আসল ক্ষিরাপাতের পর পরই বোগলাগুটী পাকতে শুরু করে, যে কারণে কিছু কিছু ব্যবসায়ী এই আমটিকে ক্ষিরসাপাত বলেই বিক্রি করে। তবে স্বাদে গন্ধে আসল ক্ষিরসাপাতের কাছাকাঠি এলকায় ব্যাপকভাবে উৎপাদন হয়ে থাকে। স্থানীয়ভাবে এটিকে ভোগলাগুটী বলা হয়।