উন্নত জাতের এই আমটি মধ্য মৌসুমে পাকে। জ্যৈষ্ঠ মাসের শেষের দিকে পাকতে শুরু করে আষাঢ় মাসের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত বাজারে পাওয়া যায়। ফল মাঝারি আকৃতির। গড় ওজন ৩০০ গ্রাম। এটি গোলাকার আম, বোঁটার কাছে সামান্য গর্তের মতো। ত্বক মসৃণ, মোলায়েম, আঁশবিহীন, সুগন্ধযুক্ত এবং রসাল।

মিষ্টতার পরিমাণ ১৯%। এই আমের খাদ্যাংশের পরিমাণ ৬৭%। ফুল (মুকুল) আসা থেকে পরিপক্ব হতে প্রায় সাড়ে চার মাস সময় নেয়। পোক্ত ফল গাছ থেকে সংগ্রহের পর পাকতে ৫-৭ দিন সময় লাগে। ঝড়ে আমের তেমন কোনো ক্ষতি হয়না। এই আম উৎকৃষ্টমানের হলেও বাণিজ্যিকভাবে সফলাত পায়নি। খুব অল্প এলাকায় আমটির চাষ হয়ে থাকে। রাজশাহী শহর ও শহরতলি বাগানসমূহে, চাপাইনবাবগঞ্জের বিভিন্ন উপজেলার আমবাগানগুলোতে স্বল্পাকারে এই আমের চাষ হয়ে থাকে। স্থানীয় বাজারগুলোতে যোগান দিতেই শেষ হয়ে যায়। প্রচুর চাহিদা সত্ত্বেও ফলটির উৎপাদন কম। চুয়াডাঙ্গা,মেহেরপুর,যশোরের শার্শার পাশাপাশি সাতক্ষীরার কলারোয়া এবং দেবহাটা অঞ্চলে এই আমের চাষ হয় তবে ব্যাপক আকারে নয়।

• লতা
• দুধস্বর
• শোভা পছন্দ
• দুধস্বর ( ছোট )
• চিনিবাসা
• বিড়া
• এফটি আইপি বাউ আম-৬(পলিএ্যাম্বব্রায়নী-১)
• এফটি আইপি বাউ আম-৩(ডায়াবেটিক)
• আলফন্সো