Comments
- No comments found
আদিকাল থেকেই এদেশের লোক আমের ভেষজুগণ সম্পর্কে বেশ সচেতন। এর পাতা, বিটপ, বাকল, ফুল, ফল, সবকিছুই নানা রোগের ভেষজ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
=> কচি পাতার চূর্ণ উদারময় ও ডায়াবেটিস সারাতে ভূমিকা রাখে।
=> আমশয় স্থায়ীভাবে সারাতে কাঁচা পাতা সেবন ভাল উপকার পাওয়া যায়।
=> স্বরভঙ্গে পাতার রসের সঙ্গে মধু মিষিয়ে সেবনের সুপারিশ করা হয়।
=> পাতা তোলার সঙ্গে সঙ্গে যে আঠা বের হবে তা পায়ের কাটায় দিলে খুব উপকার হয়।
=> পোড়া য়া শুকাতে আম পাতার পোড়া ছাই ঘি-য়ে মিশিয়ে লাগালে ঘা শুকায়ে যায়।
=> আমের কচি পাতা চিবিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত অকালে পড়ে না বা নড়ে না।
=> বোলতা ও বিছার কামড়ে আমের মুকুল খুবই কার্যকারী ভূমিকা রাখে।
=> কাঁকড়ার কামড়ের জ্বালা দুর করতে আম পাতার রস ব্যবহার করা হয়।
=> অনেক সময় মাথায় খুশকি না থাকলেও চুল উঠে যায় এক্ষেত্রে কচি আমের আঁটির শাঁস খেঁতো করে পানিতে ভিজিয়ে ঠেকে নিয়ে সেই পানি শুকানো চুলের গোড়ায় লাগলে চুল উঠার পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে কমে যায়।
Leave your comments